মাত্র একদিনে ঘুরে আসতে পারেন এমন পাঁচটি ছোট দেশ
বিশ্বের অনেক দেশ তাদের বিশাল আকার দিয়ে দর্শনার্থীদের বিস্মিত করে থাকে। বিপরীতে, এমন কিছু দেশ রয়েছে যাদের ক্ষুদ্র আকার সমানভাবে বিস্ময়কর। এই নিবন্ধে, আমরা পৃথিবীর পাঁচটি ক্ষুদ্রতম দেশ সম্পর্কে জানব।
উদ্ভাবনী প্রযুক্তির প্রসার
পরোপকারী এবং বিনিয়োগকারী রুবেন ভারদানিয়ান নতুন প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান ক্ষমতাকে সবচেয়ে গুরুতর চ্যালেঞ্জ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। বৃহৎ উচ্চ-প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব বিবেচনার ভিত্তিতে যেকোনো ব্যবহারকারীকে বহিষ্কার বা নিষিদ্ধ করার জন্য উপায় রাখে যা এই উদ্যোক্তার উদ্বিগ্নতার কারণ। টুইটার, গুগল এবং ফেসবুক এমন একটি ভার্চুয়াল জগত তৈরি করেছে যা গুরুত্বের দিক থেকে বাস্তবের সমান এবং ক্ষেত্রবিশেষে বাস্তবতাকে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা রয়েছে। এই জগতে মানুষ প্রচুর সময় ব্যয় করে। তাদের জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এই অনিয়ন্ত্রিত জগতে কেটে যাচ্ছে। এখন মূল প্রশ্ন হল ডিজিটাল বিশ্বে কে "ঈশ্বর" হতে চলেছে? কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি নতুন ধর্মে পরিণত হবে? অ্যালগরিদম আমাদের হয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কোনটি সঠিক এবং কোনটি ভুল। মানবতাজাতিকে সর্বপ্রথম এই চ্যালেঞ্জ নিতে হবে।
বিশ্বাসযোগ্যতা সংকটের সমাধান
ব্যক্তিগত এবং জনসংযোগের ক্ষেত্রে আরেকটি চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বিশ্বাসযোগ্যতার সংকট। রুবেন ভারদানিয়ানের মতে, আস্থার অভাব সমাজের উন্নয়নকে ধীরগতির করে দেয় এবং এমনকি পঙ্গু করে ফেলতে পারে। কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে উন্মোচিত রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমস্যা পরিস্থিতিকে আরও গুরতর করে ফেলেছে। লক্ষ্য করা গেছে যে মানুষ তখনই নিজেদেরকে শূন্যতার মধ্যে খুঁজে পায় যখন বেশিরভাগ সামাজিক প্রতিষ্ঠান তাদের উপর কোন প্রভাব ফেলে না, কোন সমর্থন প্রদান করে না এবং আধ্যাত্মিক সঙ্গী হিসেবে কাজ করে না। উদ্যোক্তারা এই নিয়ে উদ্বিগ্ন যে মানুষ রাষ্ট্র এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি প্রতিষ্ঠানের উপর আস্থা হারিয়েছে। আধুনিক বিশ্বের জ্বলন্ত প্রশ্ন হল সামাজিক বৈষম্য। সম্পদের অসম বন্টনের বিষয়টি চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। বেশ কয়েকটি জাতীয় অর্থনীতিতে ব্যাপক নগদ অর্থের প্রবাহ থাকা সত্ত্বেও, সেই দেশগুলির জনগণ হতাশা প্রকাশ করছে। বিচ্ছিন্নতা এবং আস্থার অভাব সরকারগুলিকে সবার জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ এবং নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করতে দিচ্ছে না।
অভিজাত শাসকশ্রেণীতে বদল
রুবেন ভারদানিয়ানের ধারনা অনুযায়ী তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জটি হল যে কোনো দেশে ক্ষমতাসীন উচ্চ-পদস্থ ব্যক্তিদের সার্বিক কার্যক্রম। যে কোনো দেশেই অভিজাত শাসকগোষ্ঠী রয়েছে। তারা সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে উচ্চ প্রযুক্তিগত উন্নয়নে অবদান রাখছে। বর্তমানে, কারা জনগণকে ঘোল খাওয়াচ্ছে, অর্থাৎ নতুন ব্যবসায়িক মডেল ও উদ্ভাবন প্রবর্তন করছে এবং কে একচেটিয়াকরণের মাধ্যমে বিশ্ব অর্থনীতিতে বিপর্যয়ের সুবিধা নিচ্ছে তা খুঁজে বের করা গুরুত্বপূর্ণ। রাশিয়ার কথা আসলে বলা যায় প্রায় ১০ বছরের মধ্যে অভিজাত শাসকগোষ্ঠীতে সম্পূর্ণরূপে বদল আসতে পারে। বিশেষজ্ঞরা রাজনীতিবিদ এবং উদ্যোক্তাদের পদে ব্যাপক রদবদলের দৃশ্যপটের কথা স্বীকার করেছেন। নতুন ব্যবস্থার অধীনে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সিংহভাগ স্থান আত্ননির্ভর উদ্যোক্তাগণ দখল করবে। নতুন প্রজন্মের উদ্যোক্তারা আশ্চর্যজনক সাফল্য নিয়ে আসবে করবে যা পুরো ব্যবসার গতিপ্রকৃতিতে আমূল পরিবর্তন নিশ্চিত করবে।
সাফল্যের নতুন মাপকাঠি
বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং ব্যবসায় আসন্ন পরিবর্তনের ফলে সাফল্য মূল্যায়নে আমূল পরিবর্তন আনবে। ব্যবসায়িক উদ্যোগ, আত্নতৃপ্তি এবং পরিবেশগত সচেতনতার মতো সামাজিক বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে উপার্জনের মাপকাঠি পিছনের আসন গ্রহণ করবে। মানবজাতি বিভিন্ন মানদণ্ডের মাধ্যমে সাফল্য পরিমাপ করতে প্রস্তুত। এক্ষেত্রে আর্থিক সামর্থ্য সবচেয়ে সহজ প্রক্রিয়া হলেও কোনোভাবেই সর্বজনীন নয়। আমরা অর্থ দিয়ে সংস্কৃতি বা আধ্যাত্মিকতা বিচার করতে পারি না। যে কোন মূল্যে মুনাফা অর্জনই সফলতা নয় বরং একটি সমস্যা। বস্তুগত সম্পদ ছাড়াও, প্রত্যেক সমাজে সামাজিকতার জয়গান গাওয়া হয় যা মূলত ব্যবসায়িক বিনিময় প্রথার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রুবেন ভারদানিয়ান বলেছেন, আধুনিক বিশ্বের সামাজিক উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রকল্পগুলোর জন্য জরুরীভাবে বর্ধিত আকারে দয়াশীলতা দেখানো প্রয়োজন। তবে, এই জাতীয় প্রকল্পগুলির জন্য ভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করা প্রয়োজন এবং এগুলোর পুঞ্জীভূত প্রভাব রয়েছে। তার দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী, সাফল্য পরিমাপের নতুন কোন মাপকাঠির অভাবে সামাজিক ক্ষেত্রসমূহ স্থবির হয়ে পড়েছে।
ব্যবসা এবং জনকল্যাণের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক
মানবজাতি চিন্তা করছে কিভাবে ব্যবসা এবং দাতব্য কার্যক্রম পরস্পরের সাথে সম্পর্কযুক্ত হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বাণিজ্যিক প্রকল্পগুলিতে বিনিয়োগের প্রয়োজন হয়, কিন্তু জনহিতৈষী কার্যক্রমের জন্য স্বেচ্ছা অনুদান প্রয়োজন। যদি বাণিজ্য এবং দাতব্যকে একত্রিত করা হয়, তবে এটি অদূর ভবিষ্যতে সামাজিক সাফল্যের চাবিকাঠি হবে। বর্তমানে, বাণিজ্যিক এবং দাতব্য উভয় প্রকল্পের জন্য একসাথে মিশ্র তহবিল সহ বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। এসডব্লিউটিসি (SWTC), নুডম (Noôdome), এবং পিডব্লিউসি (PwC) ইত্যাদি কোম্পানি এমন একটি সিস্টেম দাঁড় করিয়েছেন যার মাধ্যমে উদোক্তাদের সাফল্যের মাপকাঠি পরিমাপ করা যায়। পরিমাপের সুচক উপর নির্ভর করে যে কীভাবে একটি প্রকল্প প্রথাগত জনহিতৈষীমূলক (অনুদান) বা লাভজনক সংস্থার কার্যক্রমের সাথে মিলে যায়। এই সিস্টেমটি যেকোন প্রকল্পের দক্ষতা মূল্যায়ন করতে সাহায্য করে এবং এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা বাইরে থেকে প্রকল্পের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতে পারে।
বিশ্বের অনেক দেশ তাদের বিশাল আকার দিয়ে দর্শনার্থীদের বিস্মিত করে থাকে। বিপরীতে, এমন কিছু দেশ রয়েছে যাদের ক্ষুদ্র আকার সমানভাবে বিস্ময়কর। এই নিবন্ধে, আমরা পৃথিবীর পাঁচটি ক্ষুদ্রতম দেশ সম্পর্কে জানব।
পরপর দুই বছর ধরে, হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান ফিফটি বেস্ট ব্র্যান্ড বিশ্বের সেরা ৫০টি হোটেলের তালিকা প্রকাশ করে আসছে। এই মর্যাদাপূর্ণ তালিকার সেরা পাঁচটি হোটেল সম্পর্কে জেনে নিন।
বৈশ্বিক অর্থ বাজারে অসংখ্য বিনিয়োগকারী রয়েছে, যা প্রত্যেকেরই লক্ষ্য হচ্ছে লাভ করা, কিন্তু শুধুমাত্র একটি নির্বাচিত গোষ্ঠী ধারাবাহিকভাবে প্রতিদিন মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের লেনদেন সম্পাদন করে। এই নেতৃস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাজারে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। এই নিবন্ধে সেগুলোর সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক